সর্বশেষ

বুধবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২৩

মেজর লিগ সকারের সবচেয়ে দামি ফুটবলার মেসি

মেজর লিগ সকারের সবচেয়ে দামি ফুটবলার মেসি

 


বিশ্বকাপ জয়ের পর মেজর সকার লিগের ক্লাব ইন্টার মায়ামিতে যোগ দেন আর্জেন্টাইন তারকা লিওনেল মেসি। লিগে সবচেয়ে দামি ফুটবলার হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন তিনি।


মৌসুম শেষেও রয়ে গেছেন সবচেয়ে দামি ফুটবলার হিসেবেই।  

মেসি যোগ দেওয়ায় এই বছর ইন্টার মায়ামি ‘মেসি ইয়ার’ ঘোষণা দিয়েছে।


তার পায়ের জাদুর ছোঁয়ায় রীতিমত বদলে গেছে ক্লাবটি। শুধু তাই নয়, নিজেদের ইতিহাসে প্রথম শিরোপা জিতেছে তারা।


মেসি আসার পর ফুটবলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের মানুষদের আগ্রহ বেড়েই চলছে। প্রায় প্রতি ম্যাচেই গ্যালারি থাকছে পরিপূর্ণ।


যার ফলে খেলাধুলা ও আর্থিক দৃষ্টিকোণ নতুন এক পরিচিতি পাচ্ছে মায়ামি। নতুন পরিচিতি পাচ্ছেন মেসি। ৩৬ বছর বয়সে এখানে খেলতে এসে যুক্তরাষ্ট্রের মেজর লিগ সকার ইতিহাসে সবচেয়ে দামি ফুটবলারে পরিণত হয়েছিলেন তিনি।  

এখনও সবচাইতে দামি ফুটবলার তিনিই। ট্রান্সফারমার্কেটের রিপোর্ট অনুযায়ীর্তমান সময়ে আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ডের দাম ৩৬ মিলিয়ন ইউরো। দামি দশ ফুটবলারের তালিকায় রয়েছেন আরও দুই আর্জেন্টাইন। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন মেসির আর্জেন্টিনার সতীর্থ থিয়াগো আলমাদা। তার বাজার মূল্য ২৭ মিলিয়ন ইউরো।  

থানায় ‘মানসিক নির্যাতন’, তরুণের আত্মহত্যা

থানায় ‘মানসিক নির্যাতন’, তরুণের আত্মহত্যা

 


এক তরুণীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল মিনহাজুল ইসলাম রাফি’র (২০)। ওই তরুণীর অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে মা-বাবার সঙ্গে থানায় ডেকে নিয়ে যায় পুলিশ।


সেখানে তাদের মানসিক নির্যাতন করা হয়। অপমান সইতে না পেরে সেখান থেকে ফিরে বাসায় আত্মহত্যা করেছে ওই তরুণ।


বুধবার (২০ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে নগরীর লালখান বাজার টাংকির পাহাড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। রাফি ওই এলাকার সিএনজি অটোরিকশা চালক মো. মামুনের ছেলে।


মা রানু বেগমের অভিযোগ, বুধবার কোতোয়ালী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আরমান হোসেন তাদের ফোন করে থানায় যেতে বলেন। সন্ধ্যায় থানায় যাওয়ার পর অনেকক্ষণ বসিয়ে রাখা হয়।


একপর্যায়ে রাফি’র মোবাইল নিয়ে নেওয়া হয় এবং দুই লাখ টাকা দাবি করা হয়। অন্যথায় রাফিকে গ্রেফতার করে আদালতে চালান দেওয়ার ভয় দেখানো হয়।

রানু বেগম বলেন, ‘আমি আর ছেলের বাবা আধাঘণ্টা ওসি’র (তদন্ত) পা ধরে অনুরোধ করেছি। পুলিশ দুই লাখ টাকা দাবি করে। আমাদের সঙ্গে থাকা ৫ হাজার টাকা আছে জানালে তিনি তার কক্ষের বাথরুমে রেখে আসতে বলেন। সেখানে টাকা রেখে আসার পর আমাদের ছেড়ে দেয়। বাকি টাকা ২৪ তারিখের মধ্যে দিতে বলেছে’।


কোতোয়ালী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আরমান হোসেন বলেন, ৯ ডিসেম্বর এক তরুণী রাফির বিরুদ্ধে জিডি করেন। আদালতের অনুমতি নিয়ে জিডি তদন্তের জন্য রাফিকে মা-বাবা সহ ডেকে আনা হয়। অভিযোগ খতিয়ে দেখার জন্য তার মোবাইল জব্দ করা হয়। তার মা-বাবা অনেক কান্নাকাটি করেছে। আমি বলেছি, আমাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে লাভ নেই। আপনাদের ছেলে পুলিশের কাছে দোষ করেনি, ক্ষমা চাইলে ছেলের মা-বাবার কাছে চান’।


তবে দুই লাখ টাকা দাবি ও পাঁচ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা মিথ্যা কথা’।  


ফিরিঙ্গীবাজার এলাকার এক তরুণী জিডিতে অভিযোগ করেন, রাফি’র সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। তারা বিভিন্ন জায়গায় ঘুরাঘুরি করেছেন। এ সময় রাফি তার সঙ্গে ছবি তুলেছে। তাদের সম্পর্কের বিষয়টি ওই তরুণীর পরিবার জেনে যাওয়ায় মা-বাবা রাফি’র সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে নিষেধ করেন। তরুণী বিষয়টি রাফিকে জানান এবং তার মোবাইলে থাকা ছবিগুলো ডিলিট করে দিতে বলেন। রাফি তার সঙ্গে সম্পর্ক না রাখলে ছবিগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেন। এ ছাড়া তার বাবাকে ফোন করে হুমকি দেন।


রাফির বোনের জামাই মো. কালাম বলেন, তারা থানা থেকে বাড়ি ফিরে আমার বাসায় আসেন। থানায় কি হয়েছে- তারা তা জানিয়েছিলেন। এরমধ্যে আমার এক বন্ধু ফোন করে জানান, রাফি আত্মহত্যা করেছে। ছাদের বিমের সঙ্গে মাফলার পেঁচিয়ে সে আত্মহত্যা করেছে। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে।  


খুলশী থানার এসআই জামাল উদ্দিন বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।  

উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে নৌকার বিকল্প নেই: মেনন

উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে নৌকার বিকল্প নেই: মেনন

 


আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেছেন বরিশাল-২ আসনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন।


বুধবার উজিরপুর উপজেলার গুঠিয়া এলাকা থেকে প্রচারণা শুরু করেন তিনি।


এ সময় সাংবাদিকদের মেনন বলেন, উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে নৌকার কোনো বিকল্প নেই। বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা মাঠে না থেকে টোকাই দিয়ে ২১টি গাড়ি পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করে নির্বাচন বানচাল করতে চায়।

তাদের সে আশা পূরণ হবে না, জনগণ নির্বাচনমুখী।

মেনন বলেন, শেখ হাসিনা পুনরায় প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে দেশকে আরেক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবেন।


বর্তমানে বিদেশিদের তেমন কোনো চাপ নেই। কারণ তারা দেখছে দেশ অবাধ শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের দিকে ধাবিত হচ্ছে।


এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এসএম জামাল হোসেন, উপজেলা শ্রমিক লীগের সাবেক আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন খান, গুঠিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আওরঙ্গজেব হাওলাদার।


রাশেদ খান মেনন দিনভর বরিশাল-২ আসনের গুঠিয়া বন্দর, দাসেরহাট, নারায়নপুর, পঞ্চগ্রামসহ ইউনিয়নের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে গণসংযোগ করেন।

‘ঝিন্দের বন্দী’র রিমেক, উত্তম-সৌমিত্রের ভূমিকায় যিশু-অনির্বাণ!

‘ঝিন্দের বন্দী’র রিমেক, উত্তম-সৌমিত্রের ভূমিকায় যিশু-অনির্বাণ!

 


সালটা ১৯৬১, সে বছরই মুক্তি পায় তপন সিনহা পরিচালিত ‘ঝিন্দের বন্দী’। সেই সিনেমায় একফ্রেমে দেখা যায় বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির দুই কিংবদন্তিকে।


একজন উত্তম কুমার, অপরজন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। আর তাই এ সিনেমার প্রসঙ্গ উঠলে বাঙালি দর্শক নস্টালজিক হবে, সেটাই স্বাভাবিক।


বেশ কিছুদিন আগে থেকেই শোনা যাচ্ছিল এ সিনেমার রিমেক হওয়ার কথা। শোনা গিয়েছিল, এ সিনেমার পরিচালক নাকি অরিন্দম শীল।


যদিও আগে এ খবর হিন্দুস্তান টাইমস বাংলার কাছে স্বীকার করেননি পরিচালক। তবে ফের শোনা যাচ্ছে, 'ঝিন্দের বন্দী'র রিমেকের খবর।


শোনা যাচ্ছে, শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মসের (এসভিএফ) প্রযোজনাতেই নাকি তৈরি হবে এ সিনেমা। সূত্র বলছে, এ সিনেমার প্রযোজনায় এসভিএফের সঙ্গে হাত মেলাতে পারে ক্যামেলিয়া প্রোডাকশন। আর গত এক বছর ধরে এই ছবির চিত্রনাট্য লিখেছেন অরিজিৎ বিশ্বাস। যেখানে অভিনয় করবেন অনিবার্ণ ভট্টাচার্য ও যিশু সেনগুপ্ত। তবে ঠিক কে কোন চরিত্রে, বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয়। সময় এলেই বাকিটা প্রকাশ্যে আসবে।  


কয়েকবছর আগে প্রযোজক রানা সরকার ‘ঝিন্দের বন্দী’ রিমেক তৈরির উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সে সময় ছবির পরিচালক হিসাবে অঞ্জন দত্ত ও পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ের নাম উঠে এসেছিল। যদিও পরে সে সিনেমার কাজই শুরু হয়নি।


১৮৯৪ সালের অ্যান্টনি হোপের ‘দ্য প্রিজনার অব জেন্ডা’ উপন্যাস থেকে গৃহীত হয়েছিল তপন সিনহা পরিচালিত ‘ঝিন্দের বন্দী’ সিনেমার মূল প্রেক্ষাপট।  


তপন সিনহার সিনেমায় গৌরী শঙ্কর রায়ের চরিত্রে উত্তম কুমার এবং উদিত সিংয়ের বন্ধু ময়ূরবাহনের চরিত্রে অভিনয় করেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। আর রানি কস্তুরী বাইয়ের ভূমিকায় ছিলেন অরুন্ধতী দেবী।  

দেশে ফিরেই আন্দোলনের ঘোষণা দিলেন ডিপজল

দেশে ফিরেই আন্দোলনের ঘোষণা দিলেন ডিপজল

 


সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় খল-অভিনেতা ও প্রযোজক মনোয়ার হোসেন ডিপজল।  


আর এ আন্দোলন বলিউডসহ বিদেশি সিনেমার বিরুদ্ধে।


সম্প্রতি বলিউডের বেশ কয়েকটি সিনেমা দেশের সিনেপ্লেক্স, হলে মুক্তি পেয়েছে। শাহরুখ খানের ‘জওয়ান’ সিনেমা দেশের প্রেক্ষাগৃহে ভালো ব্যবসা করেছে।


এর পর ‘পাঠান’ ও বর্তমানে এই অভিনেতার ‘ডানকি’ সিনেমা মুক্তিরও প্রস্তুতি চলছে।

যা নিয়ে বাংলাদেশে শাহরুখভক্তদের মাঝে আনন্দের বন্যা বইছে।


কিন্তু দেশের প্রেক্ষাগৃহে বিদেশি সিনেমা মুক্তি মেনে নিতে রাজি নন ডিপজল।  


এমনটি চলতে থাকলে দেশের নিজস্ব ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি বলে কিছু থাকবে না বলে শঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি।


এ প্রসঙ্গে এ খল-অভিনেতা বলেন, ‘আমি শুরু থেকে বলে আসছি, বিদেশি সিনেমা আমাদের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকে ধ্বংস করবে। আমাদের সিনেমা নির্মাণের প্রবণতা কমে যাবে; তাই হচ্ছে। এভাবে চলতে দেওয়া যাবে না। এর বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলনে যেতে হবে। সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন; এখন সবাই নির্বাচন নিয়ে ব্যস্ত। নির্বাচনের পর বিদেশি সিনেমার বিষয়টি নিয়ে আমরা আন্দোলনের ডাক দেব। আমি মনে করি, এর একটি সুরাহা হওয়া খুব জরুরি। ’


ডিপজল আরও বলেন, ‘আমাদের চলচ্চিত্রকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য একটি চক্র উঠেপড়ে লেগেছে। আমরা দেখেছি, হিন্দি সিনেমা মুক্তি দেওয়ার ফলে নেপালের সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি কীভাবে ধ্বংস হয়ে গেছে। দেশটির সমৃদ্ধ সিনেমা হিন্দি সিনেমার কবলে পড়ে বিলীন হয়ে গেছে। আমাদের দেশে যদি একের পর এক হিন্দি সিনেমা চালানো হয়, তাহলে দেশের চলচ্চিত্রও ধ্বংস হয়ে যাবে। আমাদের নিজস্ব ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি বলে কিছু থাকবে না। ’ 


প্রসঙ্গত, ১৯৯৩ সালে ‘টাকার পাহাড়’ সিনেমার মাধ্যমে ঢাকাই সিনেমায় পা রাখেন ডিপজল। দীর্ঘ সময় খল চরিত্রে প্রভাব বিস্তার করেছেন তিনি। ডিপজলের উল্লেখযোগ্য সিনেমাগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘হাবিলদার’, ‘যেমন জামাই তেমন বউ’, ‘জিম্মি’, ‘ঘরভাঙ্গা সংসার’, ‘আক্রোশ’, ‘অমানুষ হলো মানুষ’, ইত্যাদি।  

কলকাতা থেকে শাকিবের জন্য কি উপহার আনেন অপু?

কলকাতা থেকে শাকিবের জন্য কি উপহার আনেন অপু?


 

ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খানের কথা উঠলে যেকোনো ভাবেই চলে আসে অপু বিশ্বাসের নাম। এই যুগল সব সময় আলোচিত।


বেশি আলোচনায় হয় অপুর কারণে। কেননা, এখনও শাকিবকে খুব বেশি ভালোবাসেন তিনি।

আব্রাম খান জয়ের কারণে হোক বা স্বামী ভক্তি; অপু শাকিবকে যে অন্তর থেকে ভালোবাসেন, বারে বারে প্রমাণ করেছেন। সেটি যেভাবেই হোক- কেউ শাকিবকে নিয়ে বাঁকা কথা বললে মার্জিত ভাষায় সেটির উত্তর দিয়ে।আবার কখনও কখনও উপহার দিয়ে।

কলকাতা সফরে গেলে ‘লাভ ম্যারেজ’ করা শাকিবের জন্য কিছু না কিছু উপহার আনেন অপু।


কয়েকদিন আগে কলকাতা সফর করেছিলেন অপু বিশ্বাস। বাংলাদেশে ফেরার সময় শাকিবের জন্য বিশেষ উপহার নিয়ে এসেছেন ঢালিউড কুইন।

‘আদরের জামাই’র জন্য তার প্রিয় কাজু বরফি নিতে ভুল করেন না অপু। আনেন নলেন গুড়ের সন্দেশও।


জানা গেছে, শেষবার যখন কলকাতা গিয়েছিলেন ‘কোটি টাকার কাবিন’ সিনেমার নায়িকা পাঁচ হাজার টাকার মিষ্টি কিনে ফিরেছিলেন। জয়ের প্রিয় শাঁখ সন্দেশ নিয়ে এসেছিলেন হাওড়া থেকে।


অপুর এসব নিয়ে ‘নাম্বার ওয়ান: শাকিব খান’ অবশ্য কখনও প্রকাশ্যে কিছু বলেন না।


ফারজানা মুন্নী ও তার স্বামী কৌশিক হোসেন তাপস এবং শবনম বুবলিকে কেন্দ্র করে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন অপু। বুবলিকে ঘৃণা করেন বলেও জানিয়েছিলেন। শাকিবও কিছুদিন আগে তার দ্বিতীয় স্ত্রীকে (প্রাক্তন) নিয়ে কিছু কথা বলেছিলেন।

‘দেশটা দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের দিকে যাবে’

‘দেশটা দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের দিকে যাবে’

 


উদীচী চট্টগ্রাম জেলা সংসদের প্রয়াত সভাপতি, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নেত্রী, বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদজায়া ও শহীদভগ্নি বেগম মুশতারী শফীর দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বুধবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর চেরাগী পাহাড়ের বৈঠকখানা মিলনায়তনে স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়।  


বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, চট্টগ্রাম জেলা সংসদ এ স্মরণসভা আয়োজন করে।


উদীচীর শিল্পীদের শোক সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে স্মরণসভা শুরু হয়।

শহীদ জায়ার লেখা থেকে পাঠ করে শোনান আবৃত্তিশিল্পী তৈয়বা জহির আরশি।


শহীদজায়াকে শ্রদ্ধা জানিয়ে কবিতা পাঠ করেন আবৃত্তিশিল্পী অঞ্চল চৌধুরী।

স্মরণসভায় বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত বলেন, বেগম মুশতারি শফী মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশের জন্য আমৃত্যু লড়াই করে গেছেন।


যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আন্দোলনে সামনের কাতারে ছিলেন। মুশতারী আপা অতীতেও আমাদের আলো দেখিয়েছেন।


তার সে আদর্শ ধারণ করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। মুশতারী আপার শেষ ইচ্ছা ছিল চট্টগ্রামে একটি মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর করার। সে ইচ্ছা পূরণে রাষ্ট্র এগিয়ে আসবে।


তিনি বলেন, ‘নির্বাচন হবে, সরকার হবে, পার্লামেন্ট হবে। কিন্তু আমার কাছে মনে হচ্ছে- দেশ নীরব সিভিল ওয়ারের দিকে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলছেন- আমি স্বাধীনতা বিরোধীদের আর কখনও ক্ষমতায় আসতে দেব না। বঙ্গবন্ধুর ছয় দফার পক্ষে ৬৫ ভাগ ভোট পড়েছিল বাঙালির। কিন্তু ৩৫ ভাগ বাংলা ভাষাভাষির মানুষ ছয় দফার বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছিল। তারাই ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সহযোগি হিসেবে বাংলাদেশে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ চালিয়েছিল। তারা কিন্তু এটা এখনও অব্যহত রেখেছে’।


তিনি আরও বলেন, ‘ওই ৩৫ শতাংশ যে ভোট পড়েছিল জামায়াত-মুসলিম লীগ-নেজামে ইসলামী পার্টি তাদের উত্তরসূরি আজ বিরোধী শিবির। এখন রাজনীতির এ সংকটে ভারত ও রাশিয়া একদিকে অবস্থান নিয়েছে। আর আমেরিকা আরেকদিকে অবস্থান নিয়েছে। নির্বাচনের পরে আমেরিকা চেষ্টা করবে এখন যারা বিরোধী তাদের মধ্য থেকে তালেবানি রাজনীতির দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার। ২০২৯ সালের নির্বাচন আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির মধ্য হবে না। আওয়ামী লীগ এবং তালেবানের মধ্যে হবে। যখন আমি যুদ্ধাপরাধী ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর ছিলাম বাংলাদেশের রাজনীতির ভবিষ্যৎ খুব গভীরভাবে দেখতে পাই। আমার কাছে এখন মনে হচ্ছে দেশটা দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের দিকে যাবে। সাইলেন্ট সিভিল ওয়ারের দিকে যাবে। এটা কন্টিনিউ করবে। সেটা ২০২৯ সালের মধ্যে হবে। তালেবানি শক্তি ক্ষমতায় আসবে কি আসবে না সেটা পরের কথা’।


অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত বলেন, ‘রাজনীতি ১৫ বছরে যেদিকে পিছিয়েছে অথচ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার ক্ষমতায়। প্রশাসন, সরকারি দলে, রাজনীতিতে, পুলিশে সর্বত্রই আমি পাকিস্তান দেখি। আমি দেখেছি, অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যুদ্ধাপরাধীদের দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বিচারের কাজ শুরু হয়েছিল। কিন্তু আমাদের বলা হল- গো স্লো। তখন বুঝতে পারলাম ভেতরে ভেতরে আপস হয়েছে।


সামনে খুব কঠিন সময়। আমেরিকার বিরুদ্ধে ভারত ও সোভিয়েত ইউনিয়নের ভূমিকা গভীরভাবে ভাবতে হবে। শুধুমাত্র ক্ষমতায় থাকার জন্য সমঝোতা করছি। আমরা পাঠ্যপুস্তক পরিবর্তন করেছি। ধর্মীয়ভাবে যা যা হয়েছে আমরা অনেক সময় সেখানে নীরব ভূমিকা পালন করেছি’।


তিনি বলেন, ‘আজ আমাদের গ্রাম বাংলায় মেলা নেই, ক্লাব নেই। পহেলা বৈশাখ ও ২১শে ফেব্রুয়ারির অনুষ্ঠান করলে প্রশাসন থেকে বলা হয় বিকেল পাঁচটার পরে কোনো কিছু করা যাবে না। এর মধ্য দিয়ে কাদেরকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। পাকিস্তান আমলে এসবকে তো আমরা চ্যালেঞ্জ করেছিলাম। আজ চ্যালেঞ্জ করার ক্ষমতাও ক্রমশ আমরা হারিয়ে ফেলেছি। যখন যে সরকার মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলেন, তাদের আমলে যখন এ দিকনির্দেশনাগুলো হয় তখন আক্ষেপের সুরে বলতে হয় কোথায় চ্যালেঞ্জ করবো? অথচ ক্রমশ জাতিটিকে পেছনের দিকে ঠেলে ফেলে দিচ্ছে’।  


আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের এ প্রসিকিউটর বলেন, ‘আওয়ামী লীগ এখন ৭১’র মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ নয়। আওয়ামী লীগ পেছন দিয়ে হেঁটে এখন ৫৪’র আগের আওয়ামী লীগে পরিণত হয়ে গেছে। তাদেরকে আবার ৭১’র দিকে আসতে হবে। এবং এ রাজনীতি ও তার সঙ্গে সংস্কৃতি যুক্ত হতে হবে’।


কবি ও সাংবাদিক ওমর কায়সার বলেন, ‘সময়টা মুখোশের আড়ালে চলে গেছে। সমাজটা অপশক্তির দখলে চলে গেছে। আমাদের সামনে যে পথ, সেই পথ পাড়ি দিতে হবে আমাদের মুশতারী শফীর আলোয়, শহীদজায়ার দেখানো পথে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। অবগুণ্ঠনে ঢাকা সময়কে আমাদের বের করে আনতে হবে, প্রগতির যাত্রা আবার শুরু করতে হবে সমাজে’।


উদীচী চট্টগ্রাম জেলা সংসদের সভাপতি ডা. চন্দন দাশের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপিকা শীলা দাশগুপ্তের সঞ্চালনায় স্মরণসভায় আরও বক্তব্য দেন নারীনেত্রী নুরজাহান খান, বোধন আবৃত্তি পরিষদের সভাপতি আব্দুল হালিম দোভাষ, সাংবাদিক-প্রাবন্ধিক সুভাষ দে, শহীদজায়ার বড় সন্তান ফারজানা নজরুল, জামাতা সাংবাদিক-গবেষক আবদুল্লাহ জাফর সমীর ও ছেলে মেহরাজ শফী।

বেসরকারি সংস্থায় ৫৫ হাজার টাকা বেতনে চাকরি

বেসরকারি সংস্থায় ৫৫ হাজার টাকা বেতনে চাকরি


 বেসরকারি সংস্থা কোস্ট ফাউন্ডেশন জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সংস্থাটি কক্সবাজারে একটি প্রকল্পে মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন অফিসার পদে কর্মী নিয়োগ দেবে।


আগ্রহী প্রার্থীদের নির্ধারিত সিভির ফরম্যাট পূরণ করে ই-মেইলে আবেদন পাঠাতে হবে।


• পদের নাম: মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন অফিসার

পদসংখ্যা: ১

যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো বিষয়ে স্নাতকসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।

কোনো বেসরকারি সংস্থায় মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন ইউনিটে অন্তত দুই বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। রিপোর্ট রাইটিং, ইমপ্যাক্ট ইভ্যালুয়েশন, রিসার্চ, সার্ভে ও ওএনএ রিপোর্টে অভিজ্ঞ হলে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

কম্পিউটার চালনায় দক্ষতাসহ এমএস অফিস অ্যাপ্লিকেশনের কাজ জানতে হবে। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় সাবলীল হতে হবে।


বয়স: ৩০ থেকে ৪০ বছর


কর্মস্থল: উখিয়া, কক্সবাজার

বেতন: মাসিক বেতন ৫৫,০০০ টাকা (আলোচনা সাপেক্ষে)। এ ছাড়া মুঠোফোন ও ইন্টারনেট বিল দেওয়া হবে।


আবেদন যেভাবে

আগ্রহী প্রার্থীদের এই লিংক থেকে নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে হবে। একই লিংক থেকে নির্ধারিত সিভির ফরম্যাট ডাউনলোডের পর তা পূরণ করে পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবিসহ hr2 @coastbd. net এই ঠিকানায় ই-মেইল করতে হবে। মেইলের সাবজেক্টে পদের নাম উল্লেখ করতে হবে।


আবেদনের শেষ তারিখ: ২৭ ডিসেম্বর ২০২৩।

মঙ্গলবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

ডেঙ্গুতে ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৩৯

ডেঙ্গুতে ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৩৯

 


গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এদিন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে আরও ২৩৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।


সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।


এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ২৩৯ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।


এর মধ্যে ঢাকায় ৬৫ জন ও ঢাকার বাইরে ১৭৪ জন।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ৩৪২ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন।


এর মধ্যে ঢাকায় ৮৯ জন ও ঢাকার বাইরে ২৫৩ জন।

এতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চারজনের মৃত্যু হয়েছে।


এর মধ্যে ঢাকায় একজন ও ঢাকার বাইরে তিনজন।

এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এক হাজার ৬৮৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় ৯৭১ জন ও ঢাকার বাইরে ৭১৫ জন।


চলতি বছরের ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন তিন লাখ ১৯ হাজার ৪৭৫ জন। এর মধ্যে ঢাকায় এক লাখ নয় হাজার ৫৭৬ জন ও ঢাকার বাইরে দুই লাখ নয় হাজার ৮৯৯ জন।


চলতি বছরের এ পর্যন্ত তিন লাখ ১৬ হাজার ৩৩৩ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় এক লাখ আট হাজার ১৫৬ জন ও ঢাকার বাইরে দুই লাখ আট হাজার ১৭৭ জন।


বর্তমানে সারা দেশে এক হাজার ৪৫৬ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতালে ভর্তি আছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৪৪৯ জন ও ঢাকার বাইরে এক হাজার সাতজন।


বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পাওয়ার হার শতকরা ৯৯ শতাংশ। হাসপাতালে ভর্তি থাকার হার শূন্য শতাংশ। মৃত্যুর হার শূন্য দশমিক পাঁচ শতাংশ।


গত বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৬২ হাজার ৩৮২ জন ও ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যান ২৮১ জন।

সাড়ে তিনশ’র বেশি শিশু হৃদরোগীর অপারেশন সম্পন্ন

সাড়ে তিনশ’র বেশি শিশু হৃদরোগীর অপারেশন সম্পন্ন

 


সাড়ে তিনশ’র বেশি জন্মগত শিশু হৃদরোগীদের বিনামূল্যে অপারেশন সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে এবং আরও সাত শতাধিক শিশু অপারেশনের অপেক্ষায় রয়েছে বলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) একটি সেমিনারে জানানো হয়েছে।


মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি ব্লকের ইনস্টিটিউট অব নিউক্লিয়ার মেডিসিন (আইএনএম) অডিটোরিয়ামে শিশু হৃদরোগ সার্জারির সর্বশেষ অগ্রগতি ও চিকিৎসাসেবা বিষয়ক এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।


বিএসএমএমইউর শিশু কার্ডিওলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. তারিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ।


সেমিনারে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. জাহিদ হোসেন, কার্ডিওলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. মোস্তাফিজুর রহমান, শিশু হৃদরোগ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. তারিকুল ইসলাম, শিশু হৃদরোগ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. শাখাওয়াত আলম, কার্ডিয়াক সার্জারি ইউনিটের সহকারী ডা. মোহাম্মদ আতা উল্যাহ বিপ্লব, কার্ডিয়াক সার্জারি বিভাগের অ্যানেসথিয়োলজির সহকারী অধ্যাপক ডা. রজত শুভ্রা দাস প্রমুখ।


সেমিনারে জানানো হয়, জন্মগত শিশু হৃদরোগীদের বিনামূল্যে অপারেশন সাড়ে তিনশ’র অধিক শিশু হৃদরোগীর অপারেশন সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। জন্মগত হৃদরোগে আক্রান্ত আরও সাতশ’ শিশুর অপারেশনের জন্য অপেক্ষা রয়েছে এবং তাদের অপারেশনের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।


প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিশু হৃদরোগীদের সব ধরনের চিকিৎসাসেবা বিদ্যমান রয়েছে। এ সেবা কার্যক্রম আরও জোরদার করা হবে।


#mominexe  #meamnews